আজকে আমরা আলোচনা করব চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর নিয়ে পার্ট 1.
চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর পার্ট 1

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখা :
(১) গর্তের ভিতর কে ও?- এই প্রশ্নের উত্তরে ছাগলছানা কী বলেছিল ?
উত্তর :- লম্বা লম্বা দাড়ি ।
ঘন ঘন নাড়ি
সিংহের মামা আমি নরহরি দাস ।
পঞ্চাশ বাঘে মোর এক - এক গ্রাস ।
(২) কীভাবে ইয়াসুয়াকি - চান টেলিভিশন যন্ত্রটির সঙ্গে তােত্তো - চানের পরিচয় ঘটিয়েছিল ?
উত্তর :- জানো আমার দিদিতো আমেরিকায় থাকে ও বলছে ওদের নাকি টেলিভিশন বলে একটা জিনিস আছে , ইয়াসুয়াকি চান খুব উৎসাহের সঙ্গে বললো । ও বলছে জাপানে যখন টেলিভিশন আসবে তখন আমরা বাড়ি বসেই সুমো পালোয়ানদের দেখতে পাবো । টেলিভিশন নাকি একটা বাক্সের মতন আমার দিদি বলেছে ।
(৩) পটগুলটিশ ওয়ার কী ?
উত্তর :- লেখিকা পূর্ণলতা চক্রবর্তীর তার ছেলেবেলার দিন গুলির গল্পে জানিয়েছেন তারা জেঠতুতো , খুড়তুতো , পিচতুতো, মেতেছিলেন ছাদের এক কোণে গঙ্গা মাটি জড়ো করা ছিল । লেখিকারা তাই দিয়ে গোলাগুলি করিয়ে একরকম যুদ্ধ শুরু করেছিলেন । পরবর্তী কালে লেখিকা দুষ্টুমি করে নরম কাঁদার গুলিকে লাল করে পুড়িয়ে নিয়ে এমন খেলা শুরু করলেন যে দুই পক্ষই আহত হয়ে যায় ।
(৪) মালগাড়ি' কবিতার কথক কেন মালগাড়ি হতে চায় ?
উত্তর :- কবি প্রেমেন্দ্র মিত্র তার মালগাড়ি কবিতা জানিয়েছেন তিনি অন্য সবকিছু ছেড়ে মালগাড়ি হতে চান । এর পিছনে তিনি অনেক অবশ্যই কারণ জানিয়েছেন । প্যাসেঞ্জার ট্রেন বা মেল ট্রেন শুধু কাজের ধান্দায় নিয়েই থাকে । তারা স্টেশন পাওয়া মাত্রই যাত্রী ওঠানো নামানোর কাজ শুরু করে আর লেট হয়ে যাওয়ার ভয় সর্বোদায় তাদের পিছনে ধাওয়া করে । কিন্তু কবি যদি মালগাড়ি হন তাহলে তিনি নিজের খুশিতে চলাফেরা করতে পারবেন । টাইমটেবিল দেখার তার কোন প্রয়োজন থাকবে না । তিনি যত দূরে যেখানেই যান না কেন সমস্ত রেললাইনের ওপর শুধু তারই অধিকার থাকবে ।
(৫). লুশাই পাহাড়ের বড়াে ভয়ংকর জায়গাটির পরিচয় দাও।
উত্তর :- লেখক প্রমদারঞ্জন রায় তার বনের খবর গল্পে জানিয়েছেন লুম্যায় পাহাড়ে যে জায়গা কাজ ছিল সে বড় ভয়ঙ্কর জায়গা তার মধ্যে একটা গ্রাম নেই, পথ নেই । লুমাই বন কেটে পথ করে আগে চলে তবে আর সবাই আগতে পারে । সে ঘোর বনে মানুষের নাম গন্ধ নেই , শুধুই পশু কিলিবিলি ।
(৬). মূর্ধণ্যধ্বনি বলতে কী বােঝ ?
উত্তর :- যেসকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় জিহ্বা মূর্ধায় পার্শ্ব করে সেইসব ব্যঞ্জনধ্বনি কে মূর্ধণ্যধ্বনি বলে ।
যেমন :- ট, ঠ , ড , ঢ , ড় , ঢ় ।
চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর পার্ট 1

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখা :
(১) গর্তের ভিতর কে ও?- এই প্রশ্নের উত্তরে ছাগলছানা কী বলেছিল ?
উত্তর :- লম্বা লম্বা দাড়ি ।
ঘন ঘন নাড়ি
সিংহের মামা আমি নরহরি দাস ।
পঞ্চাশ বাঘে মোর এক - এক গ্রাস ।
(২) কীভাবে ইয়াসুয়াকি - চান টেলিভিশন যন্ত্রটির সঙ্গে তােত্তো - চানের পরিচয় ঘটিয়েছিল ?
উত্তর :- জানো আমার দিদিতো আমেরিকায় থাকে ও বলছে ওদের নাকি টেলিভিশন বলে একটা জিনিস আছে , ইয়াসুয়াকি চান খুব উৎসাহের সঙ্গে বললো । ও বলছে জাপানে যখন টেলিভিশন আসবে তখন আমরা বাড়ি বসেই সুমো পালোয়ানদের দেখতে পাবো । টেলিভিশন নাকি একটা বাক্সের মতন আমার দিদি বলেছে ।
(৩) পটগুলটিশ ওয়ার কী ?
উত্তর :- লেখিকা পূর্ণলতা চক্রবর্তীর তার ছেলেবেলার দিন গুলির গল্পে জানিয়েছেন তারা জেঠতুতো , খুড়তুতো , পিচতুতো, মেতেছিলেন ছাদের এক কোণে গঙ্গা মাটি জড়ো করা ছিল । লেখিকারা তাই দিয়ে গোলাগুলি করিয়ে একরকম যুদ্ধ শুরু করেছিলেন । পরবর্তী কালে লেখিকা দুষ্টুমি করে নরম কাঁদার গুলিকে লাল করে পুড়িয়ে নিয়ে এমন খেলা শুরু করলেন যে দুই পক্ষই আহত হয়ে যায় ।
(৪) মালগাড়ি' কবিতার কথক কেন মালগাড়ি হতে চায় ?
উত্তর :- কবি প্রেমেন্দ্র মিত্র তার মালগাড়ি কবিতা জানিয়েছেন তিনি অন্য সবকিছু ছেড়ে মালগাড়ি হতে চান । এর পিছনে তিনি অনেক অবশ্যই কারণ জানিয়েছেন । প্যাসেঞ্জার ট্রেন বা মেল ট্রেন শুধু কাজের ধান্দায় নিয়েই থাকে । তারা স্টেশন পাওয়া মাত্রই যাত্রী ওঠানো নামানোর কাজ শুরু করে আর লেট হয়ে যাওয়ার ভয় সর্বোদায় তাদের পিছনে ধাওয়া করে । কিন্তু কবি যদি মালগাড়ি হন তাহলে তিনি নিজের খুশিতে চলাফেরা করতে পারবেন । টাইমটেবিল দেখার তার কোন প্রয়োজন থাকবে না । তিনি যত দূরে যেখানেই যান না কেন সমস্ত রেললাইনের ওপর শুধু তারই অধিকার থাকবে ।
(৫). লুশাই পাহাড়ের বড়াে ভয়ংকর জায়গাটির পরিচয় দাও।
উত্তর :- লেখক প্রমদারঞ্জন রায় তার বনের খবর গল্পে জানিয়েছেন লুম্যায় পাহাড়ে যে জায়গা কাজ ছিল সে বড় ভয়ঙ্কর জায়গা তার মধ্যে একটা গ্রাম নেই, পথ নেই । লুমাই বন কেটে পথ করে আগে চলে তবে আর সবাই আগতে পারে । সে ঘোর বনে মানুষের নাম গন্ধ নেই , শুধুই পশু কিলিবিলি ।
(৬). মূর্ধণ্যধ্বনি বলতে কী বােঝ ?
উত্তর :- যেসকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় জিহ্বা মূর্ধায় পার্শ্ব করে সেইসব ব্যঞ্জনধ্বনি কে মূর্ধণ্যধ্বনি বলে ।
যেমন :- ট, ঠ , ড , ঢ , ড় , ঢ় ।
