আজকে আমরা আলোচনা করব চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর নিয়ে পার্ট 2
চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর সমস্ত প্রশ্ন এবং উত্তর পার্ট 2

১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :
১.১. সন্দেহ নাই মাত্র।- কোন বিষয়ে কবির কোনাে সন্দেহ নেই ?
উত্তর :- উক্তিটি সুনির্মল বসুর লেখা 'সবার আমি ছাত্র কবিতা' থেকে নেওয়া। কবি বলেছেন সারা বিশ্ব জুড়ে আমার পাঠশালা। আমি দিনরাত নতুন জিনিস শিখছি কৌতূহলে আর এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
১.২. নরহরি দাস' গল্পে বাঘ, শিয়াল আর ছাগলছানা কে তোমার কেমন লেগেছে ?
উত্তর :- নরহরি দাস গল্প আমার ছাগলছানা কে সবচেয়ে বেশি ভালাে লেগেছে। ছাগলছানাটি ছিল খুব চালাক, ছাগলছানা টি বাঘ এবং শিয়াল উভয়কেই বােকা বানিয়েছিল। কিন্তু বাঘ এবং শিয়াল দুটিকে ভালাে লাগেনি কারণ এরা দুজনেই ছাগল ছানার কাছে বোকা বনে গিয়েছিল ।
১.৩. স্কুলের হলঘরে তাঁবু খাটানাের দু-দিন পরে ঘটনাটা ঘটেছিল। কোন্ ঘটনার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর :- উক্তিটি তেৎসুকো কুরােয়ানাগি লেখকের তােত্তো-চানের এডভেঞ্চার গল্প থেকে নেওয়া। ঘটনাটি হল তোত্তো-চান ইয়াসুকি চানকে ।ওর গাছে ওঠা নিমন্ত্রণ জানিয়ে ছিল,সেকথা দুজনের মা-বাবা কেউই জানতেন না।
১.৪. আম বাগিচার তলায় যেন তারা হেসেছে - একথা বলা হয়েছে কেন ?
উত্তর :- উক্তিটি গোলাম মােস্তফা এর লেখা বনভোজন কবিতা থেকে নেওয়া। একথা বলার কারণ নুরু, পুশি, আয়েশা, শফি সবাই আম বাগিচার তলায় এসে শখের রান্না করছিল। এখানে ওই ছােট ছােট ছেলেমেয়েদের উদ্দেশ্য করে একথা বলা হয়েছে ।
১.৫. 'বিচিত্র সাধ' কবিতায় রাতের দৃশ্য কথকের চোখে কীভাবে ধরা পড়েছে ?
উত্তর : - বিচিত্র সাধ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা । এখানে কবি রাতে জানালা খুলে দেখছেন পাগড়ি পড়ে পাহারা ওয়ালা গলি দিয়ে লণ্ঠন ঝুলিয়ে বাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে থাকে। রাত যখন দশ-এগারটা হয় তখন রাস্তার গলিতে কেউ থাকেনা। কোবির ইচ্ছে হয় সেও যেন, পাহারা ওয়ালা হয়ে গলির ধারে আপন মনে জাগে।
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
২.১. শ, ষ, স - কে উষ্মধ্বনি বলা হয় কেন ?
উত্তর :- শ,ষ,স- ধ্বনি উচ্চারণের সময় শিষ জাতীয় ধ্বনি ওই ধ্বনির সঙ্গে মিশে যায়, তাই এই ধবনী গুলিকে উষ্ণ ধ্বনি বলে।
২.২. অল্প্রাণ আর মহাপ্রাণ ধ্বনির উদাহরণ দাও।
উত্তর:- অল্প্রাণ ধ্বনি হল--ক,গ,চ,জ,ট , ড ইত্যাদি মহাপ্রাণ ধ্বনি হলে--খ,ছ,ঠ, থ,ফ ইত্যাদি।
২.৩. স্তম্ভ মেলাও
১.১. সন্দেহ নাই মাত্র।- কোন বিষয়ে কবির কোনাে সন্দেহ নেই ?
উত্তর :- উক্তিটি সুনির্মল বসুর লেখা 'সবার আমি ছাত্র কবিতা' থেকে নেওয়া। কবি বলেছেন সারা বিশ্ব জুড়ে আমার পাঠশালা। আমি দিনরাত নতুন জিনিস শিখছি কৌতূহলে আর এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
১.২. নরহরি দাস' গল্পে বাঘ, শিয়াল আর ছাগলছানা কে তোমার কেমন লেগেছে ?
উত্তর :- নরহরি দাস গল্প আমার ছাগলছানা কে সবচেয়ে বেশি ভালাে লেগেছে। ছাগলছানাটি ছিল খুব চালাক, ছাগলছানা টি বাঘ এবং শিয়াল উভয়কেই বােকা বানিয়েছিল। কিন্তু বাঘ এবং শিয়াল দুটিকে ভালাে লাগেনি কারণ এরা দুজনেই ছাগল ছানার কাছে বোকা বনে গিয়েছিল ।
১.৩. স্কুলের হলঘরে তাঁবু খাটানাের দু-দিন পরে ঘটনাটা ঘটেছিল। কোন্ ঘটনার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর :- উক্তিটি তেৎসুকো কুরােয়ানাগি লেখকের তােত্তো-চানের এডভেঞ্চার গল্প থেকে নেওয়া। ঘটনাটি হল তোত্তো-চান ইয়াসুকি চানকে ।ওর গাছে ওঠা নিমন্ত্রণ জানিয়ে ছিল,সেকথা দুজনের মা-বাবা কেউই জানতেন না।
১.৪. আম বাগিচার তলায় যেন তারা হেসেছে - একথা বলা হয়েছে কেন ?
উত্তর :- উক্তিটি গোলাম মােস্তফা এর লেখা বনভোজন কবিতা থেকে নেওয়া। একথা বলার কারণ নুরু, পুশি, আয়েশা, শফি সবাই আম বাগিচার তলায় এসে শখের রান্না করছিল। এখানে ওই ছােট ছােট ছেলেমেয়েদের উদ্দেশ্য করে একথা বলা হয়েছে ।
১.৫. 'বিচিত্র সাধ' কবিতায় রাতের দৃশ্য কথকের চোখে কীভাবে ধরা পড়েছে ?
উত্তর : - বিচিত্র সাধ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা । এখানে কবি রাতে জানালা খুলে দেখছেন পাগড়ি পড়ে পাহারা ওয়ালা গলি দিয়ে লণ্ঠন ঝুলিয়ে বাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে থাকে। রাত যখন দশ-এগারটা হয় তখন রাস্তার গলিতে কেউ থাকেনা। কোবির ইচ্ছে হয় সেও যেন, পাহারা ওয়ালা হয়ে গলির ধারে আপন মনে জাগে।
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
২.১. শ, ষ, স - কে উষ্মধ্বনি বলা হয় কেন ?
উত্তর :- শ,ষ,স- ধ্বনি উচ্চারণের সময় শিষ জাতীয় ধ্বনি ওই ধ্বনির সঙ্গে মিশে যায়, তাই এই ধবনী গুলিকে উষ্ণ ধ্বনি বলে।
২.২. অল্প্রাণ আর মহাপ্রাণ ধ্বনির উদাহরণ দাও।
উত্তর:- অল্প্রাণ ধ্বনি হল--ক,গ,চ,জ,ট , ড ইত্যাদি মহাপ্রাণ ধ্বনি হলে--খ,ছ,ঠ, থ,ফ ইত্যাদি।
২.৩. স্তম্ভ মেলাও
| ক | খ |
|---|---|
| ক- বর্গ | কন্ঠ |
| চ - বর্গ | তালু |
| ট- বর্গ | মূর্ধা |
| ত- বর্গ | দন্ত |
| প- বর্গ | ওষ্ঠ |
